যারা এ বছরে ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা দিতে আগ্রহী তাদের অবশ্যই ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সিলেবাস সম্পর্কে জানতে হবে। এই পোস্টে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সিলেবাস সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।
দীর্ঘ ১৬ বছর পর আবারো ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা চালু হচ্ছে। এবছরের শেষের দিকে অর্থাৎ ডিসেম্বর মাসে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
যারা প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ দিতে আগ্রহী তাদেরকে অবশ্যই ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সিলেবাস, ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ মানবন্টন ও ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সাজেশন জানতে হবে।
বৃত্তি পরীক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে?
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ এ কোন কোন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে, সে বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা দেওয়া হয়েছে। এই নীতিমালা অনুযায়ী, সব শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে না, বরং কিছু নির্দিষ্ট ধরনের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাই যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
নীতিমালা অনুসারে, মোট তিন ধরনের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে:
১। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়: দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক।
২। পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়: সরকারি প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (পিটিআই) এর সাথে সংযুক্ত পরীক্ষণ বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরাও এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এদের জন্যও অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক।
৩। সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংলগ্ন প্রাথমিক শাখা: যেসব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাথে প্রাথমিক শাখা রয়েছে, সেখানকার শিক্ষার্থীরাও এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।
প্রতিটি বিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিতে পারবে না। প্রথম সাময়িক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে পঞ্চম শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য মনোনীত করা হবে।
আর কিন্ডারগার্টেন এবং অন্যান্য বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এই পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই। এই বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রুল জারি করা হলেও, বর্তমান নীতিমালা অনুযায়ী তারা এখনও অযোগ্য।
সুতরাং, আপনার সন্তানকে যদি বৃত্তি পরীক্ষায় বসাতে চান, তাহলে নিশ্চিত হয়ে নিন যে সে উপরের তালিকাভুক্ত একটি প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছে এবং প্রথম সাময়িক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মনোনীত হয়েছে।
৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সিলেবাস
২০২৫ সালের ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সিলেবাস এখন পর্যন্ত প্রকাশিত হয়নি। এবারের বৃত্তি পরীক্ষার সিলেবাস প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথে ঢাকার কন্ঠস্বর ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন।
এছাড়া বিভিন্ন সূত্রে জানা গিয়েছে এবারের ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সকল প্রশ্ন মূল বই থেকে আসবে। তাই সিলেবাস না খুঁজে মূল বই পড়া শুরু করতে পারেন।
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সিলেবাস
এখন পর্যন্ত প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সিলেবাস প্রকাশিত হয়নি। তবে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার সিলেবাস প্রকাশিত হবে।
তাই প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার সিলেবাস সবার আগে পাওয়ার জন্য ঢাকার কণ্ঠস্বর ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।
এছাড়া বৃত্তি পরীক্ষার একজন শিক্ষার্থী হিসেবে নিয়মিত মূল বইগুলো পড়তে থাকুন। কেননা, বৃত্তি পরীক্ষার সকল প্রশ্ন বই থেকেই আসবে।

৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ মানবন্টন
এবারের ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ মানবন্টন ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০২৫ সালের ৫ম শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষা ৫টি বিষয়ের উপরে সর্বমোট ৪০০ নাম্বারে অনুষ্ঠিত হবে। এগুলো হচ্ছে….
- বাংলা — ১০০ নাম্বার;
- ইংরেজি — ১০০ নাম্বার;
- গণিত — ১০০ নাম্বার;
- প্রাথমিক বিজ্ঞান — ৫০ নাম্বার;
- বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় — ৫০ নাম্বার।
বৃত্তি পরীক্ষা এই ৫টি বিষয়ের উপরে মোটমাট ৪০০ নাম্বারের একটি পূর্ণাঙ্গ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ মানবন্টন
ইতিমধ্যেই প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ মানবন্টন প্রকাশিত হয়েছে। ২০২৫ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা পাঁচটি বিষয়ের উপর অনুষ্ঠিত হবে। পাঁচটি বিষয়ে সর্বমোট নাম্বার থাকবে ৪০০।
- বাংলা — ১০০ নাম্বার;
- ইংরেজি — ১০০ নাম্বার;
- গণিত — ১০০ নাম্বার;
- প্রাথমিক বিজ্ঞান — ৫০ নাম্বার;
- বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় — ৫০ নাম্বার।
পঞ্চম শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষা কিভাবে দিতে হবে?
পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা কিভাবে দিতে হবে, এ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। এটা বার্ষিক পরীক্ষার মতোই একটা গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা, কিন্তু এর নিয়মকানুন একটু আলাদা। সহজ কথায় বললে, বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হলে আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে যেম্ননঃ
১. যোগ্যতা অর্জন
প্রথমেই আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্য কি না।
- প্রতিষ্ঠানের ধরন: আপনাকে অবশ্যই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়, অথবা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাথমিক শাখার শিক্ষার্থী হতে হবে।
- শিক্ষার্থী বাছাই: আপনার বিদ্যালয় বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে আপনাকে বৃত্তি পরীক্ষার জন্য মনোনীত করবে। একটি বিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী এই সুযোগ পাবে।
২. প্রস্তুতি নেওয়া
যোগ্যতা অর্জনের পর ভালো ফল করার জন্য আপনাকে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।
- সিলেবাস: আপনার সিলেবাস হলো পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যবই। এর বাইরে থেকে সাধারণত কোনো প্রশ্ন আসে না।
- সাজেশন: বাংলা, ইংরেজি, গণিত এবং প্রাথমিক বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় — এই চারটি বিষয়ের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুতি নিন। প্রতিটি বিষয়ের নম্বর বন্টন বুঝে সে অনুযায়ী অনুশীলন করা জরুরি।
- নিয়মিত অনুশীলন: গণিতের জন্য সূত্রগুলো আয়ত্ত করা এবং নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। অন্য বিষয়গুলোর জন্য পাঠ্যবইয়ের ভেতরের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো ভালোভাবে পড়ুন।
৩. পরীক্ষার নিয়ম মেনে চলা
পরীক্ষা কেন্দ্রে কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়।
- প্রবেশপত্র: পরীক্ষার আগে বিদ্যালয় থেকে আপনার প্রবেশপত্র সংগ্রহ করুন। প্রবেশপত্র ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
- পরীক্ষা কেন্দ্রে: সময় মতো পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছান। পরীক্ষার হলে কোনো ধরনের অসদুপায় অবলম্বন করবেন না।
- প্রশ্নপত্রের ধরণ: পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে সাধারণত বহুনির্বাচনি প্রশ্ন, সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন এবং বিস্তারিত উত্তর প্রশ্ন থাকে।
সবচেয়ে জরুরি কথা হলো, আপনার বিদ্যালয় আপনাকে বৃত্তি পরীক্ষার জন্য মনোনীত করার পর বাকি সব প্রক্রিয়া তারাই দেখভাল করবে। আপনার কাজ হলো শুধু ভালোভাবে পড়াশোনা করে নিজেকে প্রস্তুত করা।
পঞ্চম শ্রেণীর বৃত্তি কতদিন পাওয়া যাবে?
প্রাথমিক বৃত্তি কতদিন পাওয়া যাবে, তা নির্ভর করে বৃত্তির ক্যাটাগরির ওপর। সাধারণত, প্রাথমিক বৃত্তি পঞ্চম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত, অর্থাৎ মোট চার বছর পাওয়া যায়। বৃত্তি দুই ধরনের হয়ে থাকে:
- মেধাবৃত্তি (Talentpool): যারা মেধাতালিকায় ভালো স্থান করে, তারা এই বৃত্তি পায়। বর্তমানে মেধাবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে ৩০০ টাকা করে পায়, এবং এটি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
- সাধারণ বৃত্তি (General): ইউনিয়ন বা ওয়ার্ডভিত্তিক কোটা পদ্ধতিতে যারা ভালো ফল করে, তারা এই বৃত্তি পায়। বর্তমানে সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে ২২৫ টাকা করে পায়, এবং এটিও বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
এই বৃত্তির টাকা প্রতি বছর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীর তথ্যের ভিত্তিতে সরাসরি তার অ্যাকাউন্টে জমা হয়।
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীর হার ২০২৫
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ এ কত শতাংশ শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারবে, এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। সরকার এই বিষয়ে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা দিয়েছে। সহজ কথায় বললে, ২০২৫ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় একটি বিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারবে।
অংশগ্রহণকারীর হারের বিস্তারিত নীতিমালা নিচে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলঃ
- শিক্ষার্থী বাছাইয়ের ভিত্তি: কোনো বিদ্যালয় ইচ্ছেমতো শিক্ষার্থীকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দিতে পারবে না। শিক্ষার্থীর প্রথম সাময়িক পরীক্ষার (প্রথম প্রান্তিক) ফলাফলের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুযায়ী তাদের বাছাই করা হবে।
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়, এবং সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংলগ্ন প্রাথমিক শাখার শিক্ষার্থীরা এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
- বাধ্যবাধকতা: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের জন্য এই বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
- উদাহরণ: যদি কোনো বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে ১০০ জন শিক্ষার্থী থাকে, তাহলে তাদের মধ্য থেকে প্রথম সাময়িক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৪০ জনকে বৃত্তি পরীক্ষার জন্য মনোনীত করা যাবে।
এই নীতিমালা প্রণয়নের মূল উদ্দেশ্য হলো, মেধার সঠিক মূল্যায়ন নিশ্চিত করা এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরি করা।
৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সাজেশন
এবারের ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। তাই আগ্রহী শিক্ষার্থীদের আগে থেকেই বৃত্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। প্রত্যেক বছরের মতো বৃত্তি পরীক্ষার প্রশ্ন সাধারণত মূল বই থেকে আসে।
৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সাজেশন দেখে নিন
তাই এবারের বৃদ্ধি পরীক্ষার প্রশ্ন মূল বই থেকেই আসবে। তাই আগ্রহী শিক্ষার্থীদের মূল বই অনুসরণ করার কথা বলা হচ্ছে।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ এর সিলেবাস নিয়ে শেষ কথা হলো, এটা নিয়ে খুব বেশি চিন্তার কোনো কারণ নেই। কারণ, সিলেবাসটা একদম পরিষ্কার এবং আপনার হাতের কাছেই আছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার সিলেবাস হলো পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক, অর্থাৎ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক অনুমোদিত বইগুলো।
এর বাইরে থেকে সাধারণত কোনো প্রশ্ন করা হয় না। তাই আপনার প্রস্তুতি নেওয়ার মূল কৌশল হবে পাঠ্যবইয়ের ওপর জোর দেওয়া, নিয়মিত অনুশীলন করা এবং প্রতিটি বিষয়ের নম্বর বন্টন ও প্রশ্নের ধরণ বুঝে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া।
এককথায়, আপনার মূল লক্ষ্য হবে পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যবইগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করা। এর বাইরে অন্য কোনো বই বা গাইডের ওপর নির্ভর না করে মূল বইয়ের ওপর আস্থা রাখুন।






